মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০৭:০০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
তালায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অধিকাংশ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক কি আসলেই চালক? নাকি অন্য কোন এলাকার ফেরারি সন্ত্রাসী? বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের উপকূলে ইলিশের সুবাস: এক ট্রলারে ৬৫ মণ মাছ, বিক্রি ৩৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা তালপাতার পাঠশালা ২১ বছর ধরে শিশুশিক্ষায় জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছেন ‘পন্ডিত মহাশয়’ কালিপদ বিশ্বাস খুলনা-পাইকগাছা সড়কের তালা উপ-শহরের বেহাল দশা, জনভোগান্তি চরমে বাগেরহাটে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’ বাস্তবায়নে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত দীপা রানী সরকার তালা উপজেলার নতুন ইউএনও কুড়িগ্রামে নিখোঁজের একদিন পর তিন বছর বয়সী শিশুর লাশ মিলল দুধকুমার নদে  বাগেরহাটে বাঁশের দখলে মহাসড়ক, দুর্ঘটনার আশঙ্কা!প্রতিদিন লাখ টাকার বেচাকেনা, নেই কোনো পরিকল্পনা বা লাইসেন্স পার্বতীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে গাঁজাসহ পিতা ও পুত্র গ্রেফতার

স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিষ্ঠিত করতে ’৭৫-এ হত্যাযজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৭
  • ১৯০ বার পড়া হয়েছে

 

অনলাইন ডেস্কঃ

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নিঃশেষ ও স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যেই ’৭৫-এ হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতা যখন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন, তখন তাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছিল স্বাধীনতাবিরোধীরা। এবং জাতির পিতাকে নিয়ে অনেক সমালোচনা ও লেখালেখি করেছিল।

রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নবনির্মিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ভবনের উদ্বোধন শেষে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, দেশ স্বাধীন করার পর জাতির পিতা যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তির জন্য আন্তর্জাতিক ট্রাইবুন্যাল গঠন করেন। সেই ট্রাইবুন্যালে দীর্ঘ দিন হলেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। হয়তো অনেক চিন্তা করেননি আমরা বিচার করতে পারব। এজন্য অামি দেশের জনগণ, আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

“আমি আরও কৃতজ্ঞ যারা, ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার পর আমার পাশে ছিলেন। মনে আছে, দীর্ঘ নির্বাসন শেষে দেশে ফিরে আমি আর রেহেনা কোথাও কেনো বাসা ভাড়া পাইনি। কয়েকদিন ফুফুর বাসায় থেকেছি। এমনকি ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে পারিনি। রাস্তায় বসে দুই বোন বাবা-মায়ের জন্য দোয়া করেছি।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন, দেশের রাষ্ট্র পরিচালনার সময় এখানে থেকেছেন এবং নিজের জীবনটি এখানেই তিনি দিয়েছেন তাই কখনো আমি আর রেহেনা ভাবিনি এখানে থাকবো। এখান থেকেই বাবার স্মৃতি নিয়ে একটি জাদুঘর তৈরি করেছি। এরপর সিদ্ধান্ত নিলাম একটি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তৈরি করার। মুক্তিযোদ্ধাসহ সুশীল সমাজের অনেকের সহযোগিতায় তৈরি হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর।

এই জাদুঘরের মাধ্যমে ভবিষ্যত প্রজন্মকে জানানো যাবে মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকার ঘটনা। বিভিন্ন জেলায় মুক্তিযুদ্ধ গড়ে তুলতে বিত্তবান মুক্তিযোদ্ধা ও সুশীল সমাজের প্রতি আহ্বানও জানান প্রধানমন্ত্রী।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451