বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা টিএমএসএস সদস্যদের (RAISE) প্রকল্পের উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন

ডোমারে খাদ্য বান্ধন কর্মসুচির চাল বিক্রিতে ওজনে কম !

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৭
  • ১৪৯ বার পড়া হয়েছে

 

মহিনুল ইসলাম সুজন,নীলফামারী প্রতিনিধিঃ সরকারের খাদ্য বান্ধব

কর্মসুচির দশ টাকা কেজি দরের কার্ডধারীদের নিকট চাল বিক্রিতে ওজনে

কম দেয়া অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার নীলফামারীর ডোমার উপজেলার

গোমনাতী ইউনিয়নের আমবাড়ি পয়েন্টে এই ঘটনায় তোলপাড় সৃস্টি করে।

কার্ডধারীরা প্রতিবাদী হয়ে উঠলে চাল বিতরনের ডিলার অবরুদ্ধ হয়ে পরে।

খবর পেয়ে চিলাহাটি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিলকিস বেগম

ঘটনাস্থলে গিয়ে সঠিক ওজনে চাল বিতরনের পর পরিস্থিনি নিয়ন্ত্রনে

আসে।

জানা যায়, ওই ইউনিয়নের ৪টি ওয়ার্ডের চাল বিতরনের ডিলার প্রভাত চন্দ্র

রায় বুধবার সকাল হতে আমবাড়ি পয়েন্টে গত মার্চ মাসের ৫০০

কার্ডধারীদের চাল বিক্রি করছিল। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিজন কার্ডধারী দশ

টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবেন। কিন্তু তিনি ওজনে কারচুপি

করে কার্ডধারীদের দুই কেজি করে চাল কম দিতে থাকে। কার্ডকারীদের মধ্যে

গোমনাতী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বেগম(৩৫) কার্ড নম্বর ১৬১৭, চার

নম্বর ওয়ার্ডের নবিনা আক্তার(৩০) কার্ড নম্বর ১৮৫২ চাল উত্তোলনের পর

বাহিরে ওজন করতে গিয়ে বিষয়টি ধরা পড়ে। এরপর এমন আরো ১৬ জনের একই

অবস্থা পাওয়া যায়। এ সময় কার্ডকারীরা বিক্ষুদ্ধ হয়ে ডিলারের চাল বিতরন

বন্ধ করে দেয়। ্ধসঢ়;

চিলাহাটি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিলকিস বেগম জানান চাল

কম বিতরনের খবর পেয়ে তিনি সেখানে যান। এরপর ঘটনার সত্যতা পেয়ে যে

১৬ জন কার্ডকারী ওজনে দুই কেজ করে চাল কম পায় তাদের সে চাল ডিলারের

মাধ্যমে পুরন করে দেয়া হয়। এ ব্যাপারে ডিলার প্রভাব চন্দ্র বলেন চাল

সঠিকভাবে ওজন করে দেয়া হয়। ওরা বাহিরে চাল নিয়ে গিয়ে পরে ফিরে এসে

বলে দুই কেজি করে কম। এখন আমাকে ওই দুই কেজি করে চাল পুরন করে

দিতে ১৬ জনকে ৩২ কেজি কেজি চালের লোকসান গুনতে হলো।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451