রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা টিএমএসএস সদস্যদের (RAISE) প্রকল্পের উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন

গোপালগঞ্জের কুমারপাড়া গুলিতে চলছে নববর্ষের ব্যস্ততা

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় সোমবার, ১০ এপ্রিল, ২০১৭
  • ৩০০ বার পড়া হয়েছে

 

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি : গোপালগঞ্জ জেলার ৫ উপজেলার

২০টি কুমারপাড়ায় বর্তমানে বর্ষবরণে চলছে ব্যস্ততা।

কুমারপাড়ার ঘরে ঘরে মাটির খেলনায় তুলির শেষ আঁচড়ের

কাজে গৃহবধূ থেকে শুরু করে সবাই দারুণ ব্যস্ত সময়

কাটাচ্ছেন। দু-একদিনের মধ্যে তাদের কাজ শেষ হয়ে যাবে।

জেলার শতাধিক চৈত্রসংক্রান্তি ও বৈশাখী মেলায় তারা এ

সব খেলনা বিক্রি করবেন। বিক্রির টাকা দিয়ে উৎসবের

আমেজে কুমারপাড়ার ঘরে ঘরে বাংলা নববর্ষ বরণ করে নেওয়া

হবে।

এ সব পাড়ায় দুই মাস আগে থেকেই পুতুল তৈরির কাজ

শুরু করা হয়েছে। বিল থেকে মাটি এনে মাখানো হয়। এ

মাটি দিয়ে ঘোড়া, হাতি, পুতুল, মোরগ, মুরগি, কড়াই,

হাঁড়িসহ বিভিন্ন ধরনের খেলনা তৈরি করা হয়। সে গুলো

রোদে শুকিয়ে পোড়ানো হয়। তারপর বাহারি রঙ দিয়ে বিক্রির

জন্য মেলায় আনা হয়। বৈশাখী মেলায়ই সবচেয়ে বেশি

মাটির খেলনা বিক্রি হয়। প্লাস্টিকের খেলনার সঙ্গে মাটির

খেলনা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না। মৃৎশিল্পে

সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা নেই। মাটির খেলনা তৈরির সঙ্গে

জড়িতরা ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না।

কোটালীপাড়া উপজেলার হিরন গ্রামের দিলীপ পাল, দিপালী

পাল, উত্তম পাল, গৃহবধূ পলি পাল বলেন, বৈশাখী মেলাকে

কেন্দ্র করেই আমাদের মাটির খেলনার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

দুই মাস আগে থেকে আমরা খেলনা তৈরির কাজ শুরু করি।

এখন রঙের কাজ চলছে। বাড়ির সবাই মিলে কাজ করে ব্যস্ত

সময় কাটাচ্ছি। দুই দিনের মধ্যেই সব কাজ শেষ হয়ে

যাবে। তারপর আমরা উৎসবের আমেজে নতুন বছরকে বরণ করে

নেব।

হিরন গ্রামের নিরঞ্জন পাল, বৈদ্যনাথ পাল বলেন, প্লাস্টিকের

খেলনার সঙ্গে আমাদের মাটির খেলনা প্রতিযোগিতায়

টিকতে পারছে না। মাটির খেলনা তৈরিতে প্রচুর পরিশ্রম

হয়। কিন্তু সে অনুযায়ী আমাদের আয় হয় না তাই সরকারকে

এগিয়ে আসতে হবে পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বলে মনে করেন

তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451