সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৮:৫৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
রিয়াদ-হৃদয়ের ব্যাটে চড়ে সহজ জয় টাইগারদের প্রবাস ফেরত স্ত্রীকে হত্যার পর রক্তাক্ত দা নিয়ে থানায় স্বামী পুড়ছে সুন্দরবন : সর্বশেষ যা জানাল ফায়ার সার্ভিস কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইয়ের মনোনয়ন বাতিল আল জাজিরার ব্যুরো অফিসে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযান ১৫০ উপজেলায় ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, ১০ জেলায় সতর্কতা জারি গুগলকে তিন হাজার কনটেন্ট সরাতে অনুরোধ বাংলাদেশের মুফতি মাহাদী হাসান সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নিরব ভোট বিপ্লবে বিজয়ী হওয়ার আশাবাদী রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রাকিবুল হাসান মাসুদ

একটি সাঁকোর বদলে সেতু অবহেলিত সুন্দরগঞ্জের যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রভুত উন্নয়ন

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
  • ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে

 

গাইবান্ধা থেকে শেখ হুমায়ুন হক্কানী ঃ লেংগা খালের উপর একটি সাঁকোর

বদলে সেতু নির্মাণ করে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নে

অবহেলিত যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রভুত উন্নয়ন করা হয়েছে। সেতুটির

নামকরণ করা হয়েছে সোনার বাংলা সাঁকো। ফলে ওই ইউনিয়নের

পশ্চিমরাজিবপুর, নতুন বাজার ও ধোপাডাঙ্গাসহ ৬টি গ্রামের প্রায় ৫০

মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রভুত উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

জানা গেছে, লেংগা খালের উপর নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে দীর্ঘদিন

ধরে ওইসব এলাকার সর্বস্তরের মানুষ অতিকষ্টে এবং ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়

যাতায়াত করে আসছিল। স্থানীয় সাংসদ মঞ্জুরুল ইসলামের উদ্যোগে প্রায় ৮

লাখ টাকা ব্যয়ে সেই সাঁকো স্থানান্তর করে সেখানে নির্মাণ করা

হয়েছে একটি সেতু। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৯৬ ফুট ও প্রস্থ ৬ ফুট। শুধু তাই

নয়, ওই সেতুতে রাতে পারাপারের সুবিধার জন্য সেতুতে বসানো হয়েছে

সৌর বিদ্যুৎ। সেতু নির্মাণে সময় লাগে প্রায় দুই বছর। সেতুটির

উদ্বোধন করেন সুন্দরগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন।

এব্যাপারে তিনি বলেন, বিশেষ টিআর (টেষ্ট রিলিফ) ও কাবিখা (কাজের

বিনিময়ে খাদ্য) প্রকল্পের কাজ শতভাগ হয়না। এই কাজ করতে গিয়ে আমাদের

সুনাম ক্ষুন্ন হয়, অনেক প্রশ্ন উঠে। তাই নিজস্ব তহবিল, বিশেষ টিআর ও

কাবিখা প্রকল্পের টাকা দিয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। কারণ টিআর

দিয়ে সড়কে মাটির কাজে সরকারের অপচয় হয়। কিন্তু এটি দৃশ্যমান ও স্থায়ী।

ওই সেতুটি নির্মাণ করার ফলে পুর্বরাজিবপুর, মন্ডলেরহাট ও মাঠেরহাট

গ্রামের মানুষ ১৫ কি.মি. ঘুরে ধোপাডাঙ্গা বাজার থেকে জেলা শহরে এবং

উপজেলা সদরে যাতায়াত করতো। বিশেষ করে স্কুলগামি ছাত্রছাত্রীদের

ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় যাতায়াত করতে হতো। আগে কোন যানবাহন চলাচল

করতো না বলে মালামাল পরিবহনও বিঘিœত হতো। অথচ এখন সহজেই

রিকশা-ভ্যান, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করা যাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451