সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

যৌন মিলনের সময় ছেলেদের করা মারাত্মক কিছু ভূল !

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
  • ২৬১ বার পড়া হয়েছে

দাম্পত্য জীবন হলো প্রতিটা পুরুষ এবং নারীর জন্য বহুল প্রত্যাশিত এক জীবন। এই জীবন সুন্দর, স্বর্গীয় এবং পূর্ণতা লাভ করে স্বামী স্ত্রীর দৈহিক মিলনের মাধ্যমে। এর জন্য নারী পুরুষ উভয়েরই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ অবদান রয়েছে। কিন্তু যৌনতা সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান না থাকায় পুরুষরা শুরুতেই মারাত্মক কিছু ভূল করে থাকেন যা তাদের বয়ে বেড়াতে হয় বহু দিন যাবৎ।

পুরুষদের কিছু রাক্ষুসে মনোভাবের কারনে অনেক সময় দেখা যায় যে দাম্পত্য সম্পর্কটি নষ্ট পর্যন্ত হয়ে যায়। এই সমস্যার মূল কারন হল, দৈহিক মিলন এবং মেয়েদের যৌন ইচ্ছা-আকাঙ্খা সম্পর্কে ছেলেদের স্বচ্ছ ধারনার অভাব। বিদেশি ভাষায় এসব বিষয়ে অনেক বই পত্র থাকলেও বাংলায় তেমন কিছু নেই বললেই চলে। তাই এই বিষয়ে কিছুটা আলোকপাত করা হলো :

স্ত্রীকে প্রথমে চুম্বন না করা :- দৈহিক মিলনের শুরুতেই স্ত্রীর আদরের সাথে চুম্বন না করে যৌনকাতর স্থানগুলোতে চলে গেলে তার ধারনা হতে পারে যে আপনি তাকে প্রকৃত ভালোবাসেন না, শুধুমাত্র দৈহিক চাহিদা মেটাতেই তার কাছে এসেছেন। গভীরভাবে ভালোবেসে স্ত্রীকে চুম্বন দেওয়া দুজনের জন্যই প্রকৃতপক্ষে এক অসাধরণ যৌনানন্দময় মিলনের সূচনা করে।

প্রথম থেকেই স্ত্রীর বক্ষ নিয়ে মেতে ওঠা :- বেশীরভাগ সময়ই দেখা যায় পুরুষরা স্ত্রীর বক্ষ নিয়ে মেতে ওঠে। প্রায় সব মেয়েই চূড়ান্ত উত্তেজিত হওয়ার আগে এরকম করলে বেশ ব্যথা পায়। তাই প্রথমে নিজের উত্তেজনাকে একটু দমিয়ে রেখে হলেও ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়া উচিত।

স্ত্রীর দেহের অন্যান্য অঙ্গের দিকে মনোযোগ না দেয়া :- দৈহিক মিলনের সময় পুরুষদের একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে, মেয়েদের বক্ষসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোই তাদের একমাত্র যৌনকাতর স্থান নয়। পুরুষদের মূল যৌনকাতর অঙ্গ তাদের দেহের মাত্র কয়েকটি স্থানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও মেয়েদের প্রায় পুরো দেহই স্পর্শকাতর। তাই তার দেহের এমন একটি স্থানও যেন না থাকে যেখানে স্বামীর স্পর্শ যায়নি।

একটু থেমে বিশ্রাম নেওয়া :- পুরুষরা যেমন চরম উত্তেজনার পথে সামান্য সময়ের জন্য থেমে গেলেও আবার সেই স্থান থেকেই শুরু করতে পারে, মেয়েদের পক্ষে এটা সম্ভব হয়না। তাদের উত্তেজিত হতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন। চরম উত্তেজিত হবার পথে হঠাৎ থেমে গেলে তারা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায়, ফলে আবার নতুন করে তাদের উত্তেজিত করে তুলতে হয়। তাই যত কষ্টই হোক স্ত্রীর চরম উত্তেজনা না আসা পর্যন্ত তাকে আদর করা চালিয়ে যাওয়া উচিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451