মোঃ মনিরুজ্জামান থানা প্রতিনিধি ঢাকাঃ
এবার বিআরটিএ নিবাহী মেজিষ্টেট সফিকুল ইসলাম মিরপুর বিআরটিএ অফিসে। দালালদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ট মানুষের অভিযোগ শুনতে সরাসরি হাজির তিনি।প্রবেশপথেই অভিযোগের স্তূপ আসতে থাকে এক হাতে অভিযোগ আরেক হাতে আঙ্গুলের নির্দেশে আনসার কমান্ডার ও তার সহযোগী নিয়ে বিআরটিএ’র এক কাউন্টার থেকে আরেক কাউন্টারে ছুটছেন দালাল ধরতে। ঘাম বেয়ে পড়ছে তার শরীরজুড়ে। তবু থামছেন না।
সবার সামনাসামনি তিনি বলছেন, ‘রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে লাভ হবে না। সরকারি দলের কারও ক্যাডার বা কোনো নেতার ক্যাডার- এটা আমি শুনবো না। এখানে দালালি চলবে না- একদম পরিষ্কার’। আচমকা এই অভিযানে বেশ হুলুস্থুল পড়ে যায় মিরপুর বিআরটিএ অফিসে। তবে এসব অভিযানে যে লাভ হচ্ছে সুফল পাচ্ছে তা সরাসরি জানাচ্ছেন তিনি। ম্যাজিস্ট্রেট সফিকুল ইসলাম বলেন দালাল মুক্ত করা রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়। অভিযান কালে ম্যাজিস্ট্রেটকে সহ যোগীতা করে বিআরটিএ দায়িত্ব পাপ্ত আনসার কমান্ডার ফরিদ আহমেদ ও তার সহযোগীরা এবং অভিযান শেষে পাঁচজন দালাল কে জেলে একজনের জরিমানা করেন।