রবিবার, ০১ অক্টোবর ২০২৩, ০১:০৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সাভারে ডিবি পরিচয় দিয়ে এক মাদ্রাসা শিক্ষককে তুলে নিয়ে ৯ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় চক্রের মূলহোতাসহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৪ ছয় দিনে রিজার্ভ কমলো আরও ৩০ কোটি ডলার গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ১৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৯৫০ ভিসা নিষেধাজ্ঞায় মাইকের সামনে চাপাবাজি,বাড়িতে কান্নাকাটি : নজরুল ইসলাম খান পিটার হাসকে ফিরে যেতে বললেন নাজমুল আলম ভিসানীতির তোয়াক্কা করি না : কাদের কক্সবাজারের উখিয়ায় আরসার শীর্ষ নেতা রহিমুল্লাহসহ ৪ জন গ্রেপ্তার নয়াপল্টনে সমাবেশে কাঁদলেন মির্জা ফখরুল গণমাধ্যমও ভিসা নীতিতে যুক্ত হবে: পিটার হাস আওয়ামী লীগ কোনো ভিসানীতির পরোয়া করে না : কাদের

সাঘাটায় জমজ তিন সন্তানের দু’জন মারা গেছে

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৬
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

শেখ হুমায়ুন হক্কানী গাইবান্ধা থেকে ঃ গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলা

স্বাস্থ্য কমপেক্সে জন্ম নেওয়া জমজ ৩ ছেলে সন্তানের মধ্যে দু’জন মারা

গেছে। এখন একজন মাত্র বেঁচে আছে। টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা

করাতে না পারায় বেঁচে থাকা শিশুটিও রয়েছে ঝুঁকিতে।

সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্স ও শিশুটির পরিবার সুত্রে জানা গেছে,

উপজেলার ঘুড়িদহ ইউনিয়নের ঝড়াবর্ষা গ্রামের গৃহবধু পাপিয়া বেগম

(২৫) শনিবার সকালে স্বাভাবিকভাবে তিনটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেয়।

শিশুদের ওজন কম থাকায় ওইদিন বিকালে তাদেরকে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে

ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাদেরকে শনিবার রাতেই আবার উন্নত

চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। রোববার

সকালে সেখানকার চিকিৎসকরা আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে

যাওয়ার পরামর্শ দেন। ঢাকায় চিকিৎসা খরচের আর্থিক সামর্থ না থাকায়

গত রোববার বিকেলে সন্তানদের ঝড়াবর্ষা গ্রামে নিয়ে আসেন শিশুগুলোর

অভিভাবকরা।

এদিকে সোমবার রাতে তিন শিশুর মধ্যে একটি শিশু মারা যায়। পরে মঙ্গলবার

সকালে অপর আর একটি শিশুও মারা যায়। শিশুটির মা পাপিয়া বেগম

অভিযোগ করে বলেন, সঠিকভাবে চিকিৎসা না পাওয়ায় আমার দুই সন্তান

মারা গেছে। শিশুর বাবা আকাশ মিয়া বলেন, একসঙ্গে তিন ছেলে সন্তান

পেয়ে আমি খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু তাদের দুজন মারা গেছে। চিকিৎসকরা

উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যেতে বলেছেন। কিন্তু টাকার অভাবে নিয়ে

যেতে পারছি না।

এসব বিষয়ে গাইবান্ধার সিভিল সার্জন ডা. নির্মলেন্দু চৌধুরী বলেন,

স্বাভাবিকের চেয়ে ওজন কম থাকায় শিশুটির জীবনের ঝুঁকি আছে। ভালভাবে

দেখভাল ও উন্নত চিকিৎসা করাতে হবে। তারা সহযোগিতা চাইলে জেলা

স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে সহযোগিতা করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451