রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ০৯:৪৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
৫ জুনের সোমবার থেকে পুরোপুরি বন্ধ পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র : জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বালেশ্বরে ভয়াবহ মালগাড়ির উপরে কী ভাবে উঠল করমণ্ডলের ইঞ্জিন? ভারতে ওড়িশায় ট্রেন দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি হতাহতের খবর মেলেনি ‘আমি কোনো পুরস্কারের প্রত্যাশা করে এখানে আসিনি’ নির্মাতা মোহাম্মদ নূরুজ্জামান। পাণ্ডিত্য দেখাতেই সিপিডি বাজেটের ভুল ধরে : যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী বাস দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ‘পুষ্পা’ সিনেমার একাধিক কলাকুশলী জাতীয় সংসদের বাজেট আজ বুধবার অধিবেশন শুরু সাভারে ২৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ১ আশুলিয়াকে উপজেলায় উন্নতি করণসহ ৪ দফা দাবিতে মানববন্ধন  “আওয়ামী উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ”

ঝিনাইদহে ঘুষের বিনিময়ে কাগজপত্র ছাড়াই বিদ্যুত সংযোগ !

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
  • ৩৩০ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

 

 

 
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ

ঝিনাইদহ ওয়েষ্টজোন পাওয়ার ডিষ্ট্রিবিউশন (ওজোপাডিকো) অফিসের

মিটার রিডার মোকাররম হোসেন ঘুষের বিনিময়ে কাগজপত্র ছাড়াই

বিদ্যুত সংযোগ দিয়ে চমক সৃষ্টি করেছেন।

তবে এ ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন করা হলেও কোন অনুমোদন নেই। ঈদের

ছুটিতে এই অপকর্ম করে মিটার রিডার মোকাররম অসাধ্য সাধন করেছে।

বিষয়টি ঝিনাইদহ ওজোপাডিকোর নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম ও

লাইন ম্যান নজির জানেন না বলে জানিয়েছেন।

আর এই অনুমোদন ছাড়াই মিটার দিতে ঘুষ নেওয়া হয়েছে দশ হাজার

টাকা। অনুসন্ধান করে জানা গেছে, ঝিনাইদহ সদরের আরাপপুরের ক্যাডেট

কলেজের বিপরীতে “ঝিনুকমালা” আবাসনের বাসিন্দা ভ্যান চালক মোঃ

কাদের মোল্লা তার বাসায় বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য দালাল সরোয়ারের মাধ্যমে

বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করেন।

প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দেখাতে না পারায় নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল

ইসলাম উপযুক্ত কাগজপত্র নিয়ে আসতে বলেন। পরবর্তিতে ঈদের ছুটিতে

অফিস বন্ধ হওয়ার পর মিটার রিডার মোকাররম দশ হাজার টাকা নিয়ে বিদ্যুৎ

সংযোগ দেয়।

জানা গেছে, কাদের মোল্লা ঝিনুক মালা আবাসনের স্থায়ী বাসিন্দা না

হওয়ায় তিনি কোন কোন কাগজ দেখাতে পারেন নি। ঘটনার স্যততা জানতে

ঝিনুক মালা আবাসনের অস্থায়ী বাসিন্দা কাদের মোল্লাকে জিজ্ঞাসা করলে

তিনি বলেন, আমি দশ হাজার টাকা দিয়ে সরো দালালের মাধ্যমে লাইন

পেয়েিেছ। অফিস কি ভাবে দিয়েছে, তা আমি জানি না।

তিনি আরো বলেন, মোকাররম এ ভাবে টাকা নিয়ে আমাদের ঝিনুক মালা

আবাসনে কাগজ পত্র ছাড়া টাকা নিয়ে অনেকের বাড়িতে মিটার দিয়েছে।

সেই সুত্রে আমিও ১০ হাজার টাকা দিয়ে মিটার ও লাইন নিয়েছি।

মোকাররমের সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি বিভিন্ন কাজের অজুহাতে

বিষয়টি এড়িয়ে যান। এ ব্যাপারে এলাকার লাইন ম্যান নজির হোসেনের

সাথে কথা হলে, তিনি জানান এই বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা।

ঈদের ছুটিতে অফিস বন্ধ থাকার কারণে কাদের মোল্লার কোন ফাইল অফিসে

অনুমোদন হয় নি। এদিকে বিষয়টি জানাজানি হলে মিটার রিডার

মোকাররম নিজেই গোপনে আবাসন এলঅকায় গিয়ে মিটার ও বিদ্যুৎ

সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন বলে জানান, কাদের মোল্লা।

এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ ওজোপাডিকোর নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম

জানান, আমার অফিসে কোন প্রকার ঘুষের লেনদেন হয় না। এছাড়া আমি

ইদের ছুটিতে ছিলাম। এ ব্যাপারে আমার জানা নাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451