মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নাতনিকে যৌন হয়রানির প্রতিবাদ করায় ৮০ বছরের দাদীকে নির্মমভাবে হত্যা, দুই যুবক আটক তালা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে ইউএনও দীপা রানী সরকারকে ফুলেল শুভেচ্ছা তালায় শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হামলাকারীর মৃত্যু নোয়াখালীতে লাল সবুজ বাস যাত্রীকে মারধরের চাঞ্চল্যকর ঘটনায় দুই জন গ্রেপ্তার অবৈধ সম্পদ অর্জন সাবেক এমপির এপিএস অচীন কুমার দাসের দুই কোটি টাকার সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ আদালতের চীনের সাথে জোরালো আলোচনা চলছে শ্রীঘ্রই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হবে। কুড়িগ্রামে উপদেষ্টা  সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান” তালায় দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে সমবায় সদস্যদের মাঝে চেক বিতরণ তালায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অধিকাংশ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক কি আসলেই চালক? নাকি অন্য কোন এলাকার ফেরারি সন্ত্রাসী? বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের উপকূলে ইলিশের সুবাস: এক ট্রলারে ৬৫ মণ মাছ, বিক্রি ৩৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা

সাঁড়াশি অভিযানে মারমুখী অবস্থানে পুলিশ

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬
  • ৩২৪ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা: জঙ্গি ও সন্ত্রাসী ধরার সাঁড়াশি অভিযানের ঘোষণার পর থেকেই মারমুখী হয়ে উঠেছে পুলিশ সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার রাত থেকে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ১১‘শ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

কিন্তু টার্গেট কিলিংয়ের সাথে জড়িত কেউ কি ধরা পড়েছে? এমন প্রশ্ন এখন বিশ্লেষকদের।

তাদের আশঙ্কা, গ্রেফতার বাণিজ্য ও রাজনৈতিক বিরোধীদের দমনের হাতিয়ার হিসেবে এ অভিযানকে ব্যবহার করা হতে পরে।

টার্গেট কিলিংয়ের মধ্যে সবশেষ শিকার হয়েছেন পাবনার একটি আশ্রমের সেবক।

গত রোববার চট্টগ্রামে খোদ একজন পুলিশ সুপারের স্ত্রী দিনে দুপুরে একই কায়দায় খুন হবার পর সমালোচনা শুরু হয় দেশজুড়ে। এমন অবস্থায় বৃহস্পতিবার পুলিশ সদর দ্প্তর ঘোষণা দেয় শুক্রবার থেকে জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের ধরতে ৭ দিনের সাঁড়াশি অভিযানের। সেই সাথে পুলিশ সুপারের স্ত্রীর হত্যার ঘটনা বর্বরোচিত ও খুনিদের কাপুরুষ হিসেবে বর্ণনা করা হয়।

আইজিপির এ ঘোষণার পর থেকেই ব্যাপক অভিযানে নামে পুলিশ।

গ্রেফতারের মধ্যে রংপুরে ১৬২, চট্টগ্রামে ১৫৭ এবং সিলেটে ১৫১ জনসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ৯শতাধিক রয়েছেন।

সমাজ ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের প্রশ্ন এমন ঘোষণা দিয়ে আসল অপরাধী ধরার অভিযানের সফলতা নিয়ে। তাদের মতে যেখানে চিহ্নিতই করা যাচ্ছে না, কারা ঘটাচ্ছে একের পরে এক খুনের ঘটনা। সেখানে আগাম ঘোষণা পিছিয়ে দেবে পুলিশকেই।

অভিযান যেন বিরোধীমত দমন করার হাতিয়ার আর পুলিশের গ্রেফতার বাণিজ্যের কারণ না হয়, সেই আশংকার কথাও জানান তারা।

তারা আরো বলেন, একেকটি খুনের পর রাজনীতির মাঠ থেকে আগাম বক্তব্য, শুরুতেই ক্ষতিগ্রস্ত করে তদন্তকে। তাই নীরবে মূল হোতাদের গ্রেফতার করে নিজেদের সামর্থের কথা জানান দেয়া উচিত পুলিশের।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451