মোঃ ফরহাদ হোসেন,স্টাফ রির্পোটার:
আশুলিয়ার নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের চক্রবর্তী নামক স্থানে ময়লা আর্বজনা ফেলার নির্ধারিত ভাগাড় জাইগা না থাকার কারনে প্রতিদিন অবাধে রাস্তার পাশে ফেলা হচ্ছে ময়লা আবর্জনা।
এতে এক দিকে ছড়াচ্ছে বাতাসে যেমন দূর্গন্ধ অন্যদিকে ছড়াচ্ছে অসুখ বিসুখ,রোগ জীবাণ পরিবেশ হচ্ছে নষ্ট। এলাকার সাধারণ মানুষ ফুসলে উঠেছে,রয়েছে চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে।অচিরেই এ সমস্যার সমাধান চাই এলাকাবাসী।
উত্তরবঙ্গের যাত্রীরা মূলত এই সড়ক ব্যবহার করেন। প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার বাস এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। সাধারন যাত্রীগণকে এই স্থান ব্যবহারের সময় মুখে রুমাল ও নাক বন্ধ রাখতে দেখা যায়।
তাছাড়াও এই স্থানের আগে রয়েছে শেখ ফজিলাতুন্নেছা নেছা বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং পরে রয়েছে বাংলাদেশের একটি মাত্র ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বি,কে,এস,পি।
প্রতিদিন এই সড়ক ব্যবহার করেন,হাসপাতালে আগত অসংখ্য রোগী ,ডাক্তার ও রোগীর স্বজনরা। বিভিন্ন স্কুল-কলেজের কোমলমতি ছাত্রছাত্রীরা।ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগত দেশের বিভিন্ন স্থান হতে ক্রীড়ামোদীরা তাছাড়াও বাসে যাতায়াতরত অসংখ্য যাত্রীগণ ও সাধারণ মানুষতো রয়েছেই।
এ প্রসঙ্গে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মেমোরিয়াল হাসপাতালের চিকিৎসক ডাক্তার আঃ মালেক বলেন, বাতাসে ময়লা-আর্বজনার দূর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ার কারনে নিয়মিতভাবে এ্যালার্জী,চুলকানী ,ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
এলাকাটি আশুলিয়ার শিমুলিয়া ইউনিয়নে হওয়ায় এ প্রসঙ্গে শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ,বি,এম আজহারুল ইসলাম সুরুজ বলেন, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথাবলে অচিরেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এ সড়ক দিয়ে নিয়মিত চলাচলরত যাত্রী সাধারণ,শিশু ও মহিলা এবং এলাকাবাসীর কথা চিন্তা করে সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে জরুরীভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এই আশাবাদ সকলের।