রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ১১:১৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
৫ জুনের সোমবার থেকে পুরোপুরি বন্ধ পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র : জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বালেশ্বরে ভয়াবহ মালগাড়ির উপরে কী ভাবে উঠল করমণ্ডলের ইঞ্জিন? ভারতে ওড়িশায় ট্রেন দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি হতাহতের খবর মেলেনি ‘আমি কোনো পুরস্কারের প্রত্যাশা করে এখানে আসিনি’ নির্মাতা মোহাম্মদ নূরুজ্জামান। পাণ্ডিত্য দেখাতেই সিপিডি বাজেটের ভুল ধরে : যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী বাস দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ‘পুষ্পা’ সিনেমার একাধিক কলাকুশলী জাতীয় সংসদের বাজেট আজ বুধবার অধিবেশন শুরু সাভারে ২৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ১ আশুলিয়াকে উপজেলায় উন্নতি করণসহ ৪ দফা দাবিতে মানববন্ধন  “আওয়ামী উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ”

পিংনা ইউপি চেয়ারম্যান জেল হাজতে

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৯ আগস্ট, ২০১৬
  • ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

জাহিদ হাসান সরিষাবাড়ী (জামালপুর) থেকে: জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার পিংনা ইউনিয়ন পরিষদের

চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা খন্দকার মোতাহার হোসেন জয়কে গাছ চুরির মামলায় সোমবার সকালে জেল হাজতে

পাঠিয়েছে আদালত। তার বিরুদ্ধে প্রায় ১৫ লাখ টাকার সরকারি গাছ বিক্রির পর অর্থ আত্মসাত চেষ্টার

অভিযোগে গত বৃহষ্পতিবার সরিষাবাড়ী মামলা আমলে নেওয়ার আদালতে মামলা (সিআর ২১৩ (১)/১৬)

দায়ের হয়। মামলায় সেদিনই গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী হওয়ায় চেয়ারম্যান খন্দকার মোতাহার হোসেন জয়

সোমবার আদালতে আত্মসমর্পন ও জামিনের আবেদন করেন। বিজ্ঞ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট বৃশ্চিক হাগিদক

জামিন না-মঞ্জুর করে তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বাদিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এড.

মোজাম্মেল হক। নুরুল ইসলাম নামে গাছের এক অংশীদার মামলাটি দায়ের করেন। এলজিইডি ও আদালত সুত্র

জানায়, পিংনা ইউনিয়নের বারইপটল-ফুলদহের পাড়া সড়কের দুই পাশের ১১টি সরকারি মেহগনি গাছ গত ১৩

জুলাই চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন অবৈধভাবে কেটে বিক্রি করেন। খবর পেয়ে ইউএনও (ভারপ্রাপ্ত) মিজানুর

রহমান ঘটনাস্থলে গিয়ে গাছগুলো জব্দ করেন। ওইদিনই উপজেলা প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন এ ঘটনায়

চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে থানায় জিডি করেন। পরবর্তীতে একই ঘটনায় জনস্বার্থে আদালতে মামলা দায়ের করেন

গাছের একাংশের মালিক। উপজেলা প্রকৌশলী আমজাদ জানান, ১৯৯০ সালে বারইপটল-ফুলদহের পাড়া সড়কের

দুই পাশে স্থানীয় সাজেদা-মমতা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট এলজিইডির সাথে চুক্তিতে গাছগুলো রোপন করে। স্থানীয়

সরকার বিভাগ (এলজিইডি), সাজেদা-মমতা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ও ইউনিয়ন পরিষদ গাছের সমান অংশীদার।

কিন্তু ইউপি চেয়ারম্যান সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই অবৈধভাবে গাছগুলো কেটে বিক্রি করেন

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451