মোঃ আশিকুর রহমান (টুটুল), নাটোর জেলা ব্যুরো প্রধান,
৩ দিন পরে বাঙ্গালীদের প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষ বরন।
প্রাচীন কল থেকে এই বাংলা নববর্ষ কে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনর মধ্য দিয়ে
বরন করে আসছে বাঙ্গালীরা। প্রতি বছর বাংলা নববর্ষকে বরন করতে বছরের
প্রথম দিনে বাঙ্গালী ছোট বড় সকল বয়সী নারী পুরুষ মনের রঙ্গে নিজে কে
সাজাতে পরিধান করে বৈশাখী বিশেষ ভাবে তৈরী পুরুষের জন্য পাঞ্জাবী, ফতুয়া,
গেঞ্জী,গামছা নারীদের জন্য শাড়ী, সালোয়ার কামিজ প্রভিতি। আর নববর্ষ
কে কেন্দ্র করে প্রতিবছর এই সময় বেঁচা কেনায় ব্যস্ত সময় কাটায়
গার্মেন্টস্ধসঢ়; দোকানিরা। কিন্তু এবছর তা একেবারেই বিপরিত পহেলা
বৈশাখ আসতে আর মাত্র ৩ দিন বাঁকি সেই তুলনাই লালপুর উপজেলার
গার্মেন্টস্ধসঢ়; দোকান গুলতে নেই ক্রেতার উপস্থিতি দোকানিরা পহেলা বৈশাখ
কে কেন্দ্র করে দোকানে সাজিয়েছে নতুন নতুন বৈশাখের বিশেষ
লুঙ্গী,গামছা,পাঞ্জাবী,গেঞ্জী, মহিলাদের জন্য শাড়ী, থ্রিপিছ ও সালোয়ার
কামিজ। কোন কোন দোকানের চারে দিকে সাজিয়েছে লাল নিল বাতির
আলোক সজ্জায়। বৈশাখ উপলক্ষে দোকানে অনেক মালের সমাগম ঘটিয়েছে
ব্যাবসায়ীর। বৈশাখ কেন্দ্রিক পোষাক বিক্রির জন্য উপজেলার শতাধিক
গার্মেন্টস্ধসঢ়; ব্যবসায়ীরা তৈরি পোষাক, শাড়ির সামঞ্জস্য রেখে গহনা ও ঘর
সাজানোর বিভিন্ন সামগ্রী দোকানে তুলে ও তার আশানুরূপ বিক্রয় নেই
দোকান গুলোতে ক্রেতাদের উপস্থিত না থাকায় মাথায় হাত পরেছে দোকান
মালিকদের।এদিকে বৈশাখ কে কেন্দ্র করে উপজেলার এই সকল দোকন গুলোতে
কোটি টাকার পোষাকের সমাগম হয়েছে বৈশাখে তা বিক্রয় না হলে অনেক
ব্যবসায়ীদের লোকসান গুনতে হবে। এদিকে ওয়ালিয়া, গোপালপুর, লালপুরের
গার্মেন্টস্ধসঢ়; ব্যাবসায়ী শামিম, খায়রুল ,সাগার প্রতিবেদক কে বলেন,
এবারে পহেলা বৈশাখ কে সামনে রেখে যেসব তৈরি পোষাক বাজারে এসেছে
এসবের দাম ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই রয়েছে এব তা ডিজাইনেও অনন্য
তবে বর্তমানে বৈশাখের বেঁচা কেনা একদম নেই। বৈশাখের জন্য যে
পোষাকের আমদানী করা হয়েছে তা যদি বৈশাখে বিক্রয় না করতে পারি তা হলে
অনেক টাকা লোকসান হবে। কারণ এই বৈশাখের পোষক অন্য সময় বিক্রয় হয়
না। আবার কোন কোন দোকানীরা বৈশাখ কে কেন্দ্র করে ব্যাংক ও এনজিও
নিকট থেকে চওরা সুদে ঋণ করে দোকানে মাল তুলেছে বিক্রয় না হলে দিগুন
লোকসান হবে বলে জানান উপজেলার গার্মেন্টস্ধসঢ়; ব্যবসায়ীরা।