বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১১:১২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা টিএমএসএস সদস্যদের (RAISE) প্রকল্পের উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন

শিশু রাকিব হত্যা, দুই আসামির মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৭
  • ২৩৫ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্কঃ 

পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে শিশু রাকিব হত্যার মামলায় মুত্যুদণ্ড প্রাপ্ত ওমর শরীফ ও মিন্টুর সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিলেন হাইকোর্ট।মঙ্গলবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বেঞ্চে এই রায় দেন।

রাকিব হত্যার মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের শুনানি গেলো ২৯ মার্চ শেষ হয়। উভয়পক্ষের শুনানি নিয়ে রায়ের জন্য এ দিন ( ৪ এপ্রিল) ঠিক করেন আদালত।২০১৫ সালের ৩ আগস্ট খুলনা নগরীর টুটপাড়ায় শরীফ মোটরসে মোটরসাইকেলের হাওয়া দেয়ার কমপ্রেসার মেশিন দিয়ে রাকিবের পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে তাকে হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় ওই গ্যারেজের মালিক শরীফ, তার সহযোগী মিন্টু ও শরীফের মা বিউটি বেগমকে  পুলিশে দেয় এলাকাবাসী।  ঘটনার পরদিন তিনজনের বিরুদ্ধে খুলনা সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।এরপরই দ্রুত সময়ের মধ্যে মামলার চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ।

হত্যাকাণ্ডের চার মাসের মধ্যেই খুলনার একটি আদালত এই মামলার বিচার নিষ্পত্তি করে। ওই আদালত প্রধান আসামি শরীফসহ দু’জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়।পরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা রায় বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করে। পাশাপাশি মৃত্যুদণ্ডের রায় অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে মামলাটি ডেথ রেফারেন্স আকারে পাঠানো হয়।

২০১৫ সালের পর প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বেশ কয়েকটি  মামলার পেপারবুক প্রস্তুতের জন্য হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখাকে নির্দেশ দেন। এরপরই পেপারবুক প্রস্তুতের পর হাইকোর্টের এই বেঞ্চে মামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানির জন্য পাঠানো হয়।মোট ১১ দিবস শুনানি শেষে রায়ের দিন ঠিক করেন আদালত।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451