শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:০৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

নওগাঁ-সাপাহারে ব্যস্ত সময় পার হচ্ছে দর্জি পাড়ায়

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০১৬
  • ৩৫০ বার পড়া হয়েছে

গোলাম-সারোয়ার,সাপাহার,নওগাঁ- প্রতনিধি:

আর কয়েকদিন পর ঈদুল ফিতরের ঈদ। ঈদ উপলক্ষে নতুন

পোশাক তৈরীতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সাপাহাররে কারিগররা। এবার ঈদে পাঞ্জাবির

চাহিদা বেশি। তবে মেয়েদের পোশাকের ক্ষেত্রে লেহাঙ্গার চাহিদাও রয়েছে বেশ। ঈদের

আনন্দকে কয়েকগুন বাড়িয়ে দিতে ছোট, বড় নতুন সবারই নতুন পোশাক চাই।

সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত সেলাই মেশিনের খরর খরর শব্দ করে চলছে সাপাহারে ব্যস্ততা। যেন

দম ফেলার সময় নেই তাদের। পছন্দের কাপড়ে বাহারি ডিজাইনে গ্রাহকের চাহিদা

মেটাতে আধুনিক পোশাকের সাথে তাল মিলিয়ে পোশাক তৈরিতে মেতেছেন

সরজমিনে দেখা গেছে, দলেুয়ার টেইলার্স ১১জন কারিগর আছে। এদের মধ্যে কেউ

কাপড়ের মাপ নিচ্ছেন, কেউ কাপড় কাটছেন, কেউবা কাপড়ের মাপে সেলাই করছেন।

আবার কেউ কাপড়ে ভাঁজ দিয়ে আয়রন করছেন। সবাই যে যার মতো মনযোগ দিয়ে

কাজ করেছেন। যেন কথা বলার সময় নেই।মো: রুবলে জেলার সাপাহার উপজেলার তলিনী গ্রাম

থেকে পাঞ্জাবির অর্ডার দিতে এসেছেন।

তিনি বলেন, যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সবাই চায় নতুন পোশাক পরতে। দোকানদার

পরিচিত ছিল ফোন করে জানিয়েছি পাঞ্জাবি তৈরী করতে হবে। প্রতি ঈদে নিজের

পছন্দমতো কাপড় কিনে দর্জির কাছে বানাতে দেই। শার্টের কারিগর বাদল হোসেন

জানান, প্রতি ঈদে ব্যস্ত সময় পার করতে হয়।

সকাল থেকেই গভীর রাত পর্যন্ত চলে কাজ। ঈদ মৌসুমে প্রতিদিন প্রায় ৬শ’ টাকা

পর্যন্ত কাজ করা যায়। রোযার ২৭ তারিখ পর্যন্ত এ ব্যস্ত থাকতে হয়। কাজ শেষে যা আয়

হবে তা থেকে নিজের ও পরিবারের জন্য নতুন পোশাক ও ঈদের কেনাকটা করা হবে।

প্যান্টের কারিগর দলেুয়ার জানান, শার্টের তুলনায় প্যান্টের পরিশ্রম একটু বেশি। এ

মৌসুমে দিনে প্রায় ৭০০/৮০০ টাকার পর্যন্ত কাজ করা যায়। এছাড়া বাসার

হোসেন, এনামুল ইসলাম,সালকে রানা, চাঁদ উঠা পর্যন্ত তাদের এ ব্যস্ততা বলে জানান।

রনি ক্লাথ টেইলার্স এর সত্ত্বাধিকারী মাহামুদুল হোসেন জানান, গতবারের তুলনায় এবার

ক্রেতাদের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে রোযার শুরু থেকেই ক্রেতারা আসতে শুরু

করেছেন। এবার মেয়েদের লেহাঙ্গার চাহিদা তুলনামূলক বেশি। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের

থ্রী পিচ ও বোরকা অর্ডার দিচ্ছেন। লেহাঙ্গা ৪শ টাকা, থ্রী পিচ ২২০ টাকা এবং

বোরকা ২৫০ টাকায় অর্ডার নেয়া হচ্ছে। রোজার ২৭ টা পর্যন্ত অর্ডার নেয়া হবে।

ক্রোতারা,জানান যে সামনরে তুলনাই এবার কাপড়রে দাম বড়েছেে বলে মনে করনে মো:শামমি রজো,সহ আরে

আনকেইে ঈদকে সামনে রখেে র্মাকটে করা নয়িে ব্যাস্ত সময় পার করছনে শামীম রজো।তনিি বলনে ঈদ মানে

আনন্দ ঈদ মানে খুশি তাই ঈদ এর জন্য পচ্ছন্দরে কাপড় কনো কাটা করতে পরেে আমি খুব আনন্দ বোধ

করছ,িসব মলিে আমি আনকে খুশতিে ঈদ পালন করতে পারব।

আল মক্কা টেইলার্স এর সত্ত্বাধিকারী রজোউল ইসলাম জানান, শবে বরাত থেকে পাঞ্জাবির

অর্ডার আসতে শুরু হয়েছে। এখন আপাতত নতুন অর্ডার নেয়া বন্ধ আছে। তবে

অনেক পরিচিত যারা আছেন তারা মোবাইলে আগে থেকেই বলে রাখেন। তাদেরকে না

ঈদ মৌসুমে পাঞ্জাবির অর্ডার প্রায় ১ হাজার ছাড়িয়ে যায়। সাধারন পাঞ্জাবি

৩০০/৩৫০ টাকা এবং পুরো সেট ৫০০/৫৫০ টাকা। এছাড়া পাঞ্জাবির মডেল হলে

একটু বেশি টাকা নিতে হয়।হমিু ক্লাথ টেইলার্সের প্রোপাইটর মো:হাববিুর রহমান

জানান, এবার অর্ডার একটু কম আসছে। গত বছর ২২ রোযা পর্যন্ত অর্ডার নেয়া হয়েছিল। তবে এবার ২৭/২৮ রোযা পর্যন্ত চলবে। ধানের দাম কম হওয়ায় এ অবস্থা হচ্ছে।

শার্টের ২০০টাকা এবং প্যান্ট ২৮০ টাকা পর্যন্ত অর্ডার নেয়া হচ্ছে।

saphear news Eid pc

দোকানরিা তাদরে শো-রুমগুলো সাজয়িছেনে বভিন্নি জনপ্রয়ি মুভি ও সরিয়িালরে নাম অনুসারে দশেী-

বদিশেী পোশাক।ে এর মধ্যে নজর কড়েছেে করিনমালা, ঝনিুকমালা, বজ্রমালা, পাখ,ি আনারকল,ি দীপকিা,

সোনাক্ষী, ঝলিকি-২, রঞ্জনা, খুশ,ি ডস্কিোচাল,ি পাকস্তিানি লোন, টাপুর টুপুর, ফোলোরর্টাচ, মহারানী

ভকিটোরয়িা ডজিাইনরে পোশাক থ্র-িপচি আর তরুনদরে মোদকর্িোট, জন্সি প্যান্ট ও রডেমিন্টে পোশাক।

এসব পোশাকরে দাম ২ হাজার থকেে শুরু করে ২০ হাজার টাকা র্পযন্ত হাকছনে দোকানরিা। তবে

ময়েদেরে করিনমালা ও ঝনিুকমালা ড্রসে এর চাহদিা সবচয়েে বশে।ি ময়েদেরে করিনমালা ড্রসে পাওয়া

যাচ্ছে দড়ে হাজার টাকা থকেে ৪ হাজার, ওয়র্স্টোন ড্রসে ৫শ’ থকেে পাচ হাজার টাকা, পাখি লহেঙ্গো

তনি থকেে সাত হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছ।ে

তবে ভারতীয় শাড়রি চয়েে এবার দশেি জামদান,ি কাতান এবং টাঙ্গাইলরে সুতি শাড়রি বাজার চাঙ্গা

হয়ে উঠছে।ে পাশাপাশি দশেি তরৈি বুটকি থ্র-িপসি, শাড়,ি পাঞ্জাবি ও শশিুদরে তরৈি বভিন্নি পোশাকরে

চাহদিা রয়ছে।ে ছোটদরে পোশাকরে মধ্যে লহেঙ্গো, মাসাক্কাল,ি সঙ্গিলে টপস, টপসসটে, গঞ্জেি সটেে দাম

পড়ছে ১২০০ থকেে ৭ হাজার টাকা। পাঞ্জাবরি মধ্যে বড়দরে ধুতি কাতান ও ছোটদরে ধুতি কাতান

এবার বশে জনপ্রয়ি।

তবে গতবার যে মূল্যে র্শাট ও পাঞ্জাবি বক্রিি হয়ছেে এবার তার চয়েে বশেি দাম বলে অনকে ক্রতোরা

অভযিোগ করছেনে। পোশাকরে পাশাপাশি মোবাইল ফোনসটে এর বক্রিওি বড়েছে।ের্দজি দোকানগুলো এখন

মহাব্যস্ত। ঈদ সামনে রখেে গভীর রাত র্পযন্ত ঘুরছে র্দজি ঘররে চাকা। নাওয়া-খাওয়ার সময় নইে

র্দজদিরে। কারণ পছন্দ মতো পোশাক বানাতে তরুণ-তরুণীরা ভড়ি করছে র্দজি দোকানগুলোতইে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451