শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

  হার না মানা প্রতবিন্ধী শিমুর এগয়িে চলা

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬
  • ২৫১ বার পড়া হয়েছে

গোলাম,সারোয়ার,(নওগাঁ,প্রতনিধি): তাসলমিা আক্তার শিমু। জন্মগত ভাবে তার দুটি পা বাঁকা। ছোট থকেে হামাগুড়ি দয়িে চলাফরো করলওে এখন হুইল চয়োর ব্যবহার কর।ে নওগাঁ সরকারি বএিমসি মহলিা কলজেে একাদশ শ্রনেীতে মানবকি বভিাগে পড়াশুনা করছ।প্রবল ইচ্ছা শক্তি ও মনোবল থাকায় এবং বাবা-মা ও সহপাঠদিরে অনুপ্ররেণায় এ র্পযন্ত আসা।
নওগাঁ সদর উপজলোর হাপানয়িা ইউনয়িনরে দশপাইকা গ্রামরে তসলমি উদ্দনি মন্ডল ও রুবী বগেমরে তনি সন্তানরে মধ্যে বড় তসলমিা আক্তার শিমু। ছোট ভাই ইউসুফ আলী এবার র্অনাস প্রথম র্বষ এবং ছোট বোন মুসলমিা আক্তার জএেসসি পরীর্ক্ষাথী। বাবা ওয়ল্ডেংমিস্ত্রী এবং মা গৃহনিী।
পড়াশুনার প্রতি শিমুর আগ্রহ থাকায় বাড়ী থকেে হাফ কলিোমটিার দূরে দশপাইকা সরকারি প্রাথমকি বদ্যিালয়ে র্ভতি করে দয়ে। কখনো বাবা, কখনো মা কোলে করে স্কুলে আসা-যাওয়া করতো। আবার কখনো নজিে হামাগুড়ি দয়িে স্কুলে যতে। পড়াশুনার ক্ষত্রেে শক্ষিক ও সহপাঠরিা সহযোগীতা করতো। এভাবে প্রাথমকি বদ্যিালয়ে গন্ডি পরেোয়।
উল্লাসপুর আলমি কইেউ মাদ্রাসায় ৬ষ্ঠ শ্রনেীতে র্ভতি হলওে যাতায়াতরে সমস্যা ও র্অথরে অভাবে পড়াশুনা করা সম্ভব হয়নি শিমুর। র্দীঘ পাঁচ বছর একটি হুইল চয়োর কনিে আবারও ২০১১ সালে ওই মাদ্রাসায় ৬ষ্ঠ শ্রনেীতে র্ভতি হয়। জএেসসি পরীক্ষার ফলও ভালো করছে।ে এবার ২০১৬ সালে দাখলি পরীক্ষায় অংশ নয়িে জপিএি-৪.৩০ পয়েে নওগাঁ সরকারি বএিমসি মহলিা কলজেে র্ভতি হয়ছে।

বাড়ী থকেে প্রায় ৮ কলিোমটিার দূরে মইেন রোড হয়ে হুইল চয়োর নজিে চালয়িে কয়কেদনি কলজেে নয়িমতি ক্লাস করলওে এখন হুইল চয়োররে সমস্যার কারণে কলজেে আসা যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। যকেোন সময় ভঙ্গেে যতেে পারে হুইল চয়োরট।

বাবা তসলমি উদ্দনি বলনে, জন্মরে পর থকেইে শিমুর দুই পা বকিলাঙ্গ। পায়ে শক্তি পতে না। অনকে চকিৎিসা করানোর পরও কোনো কাজ হয়ন। কষ্ট করে অন্যরে সাহায্যে চলাফরো করে।মেয়ে প্রতবিন্ধী হওয়ার পরও লখোপড়ার প্রতি তার আগ্রহ থাকায় পড়াশুনা করছ।

শিমুর মা রুবি বগেম বলনে, ময়েটেকিে কোলে করে স্কুলে প্রতদিনি আনা-নওেয়া করতাম। এভাবে প্রাথমকি ও জএেসসি পরীক্ষা দয়িছে। শুধু মাঝরে পাঁচটি বছর আর স্কুলে যতেে পারনেি র্অথরে অভাব।তনি সন্তানরে লখোপড়ার খরচ চালাতে অভাবরে সংসারে হমিশমি খতেে হচ্ছ।ে তাই ধার দনো করে হলওে তাদরে পড়াশুনা চালয়িে যাচ্ছ।সমাজরে বত্তিবানদরে কাছে সন্তানদরে জন্য সহযোগীতা কামনা করছ।ি
তাসলমিা আক্তার শমিু বল,প্রতবিন্ধী বলে অনকেে অনকে কথা বল।তখন মুখ বন্ধ করে তাদরে কথা শুনতে হয়। মাঝে মাঝে খারাপ লাগ।যত কষ্টই হোক আমি পড়াশোনা করে আর দশটা মানুষরে মতো চাকরি করে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। প্রতবিন্ধী হয়ওে সমাজরে মুখ উজ্জ্বল করতে চাই।
শমিু আরো বল, প্রতবিন্ধী দখেলে কউে অবহলো করবনে না। প্রতবিন্ধীরা সমাজরে বোঝা না। অনুকরণ নয়, চাই একটুখানি সহযোগীতা।
কলজেরে অধ্যক্ষ মাহফজিুর রহমান পড়াশুনার জন্য শমিুকে কলজে থকেে র্সবাত্মক সহযোগীতা করার আশ্বাস দয়িছেনে।
 

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451