সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৫:০৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
রিয়াদ-হৃদয়ের ব্যাটে চড়ে সহজ জয় টাইগারদের প্রবাস ফেরত স্ত্রীকে হত্যার পর রক্তাক্ত দা নিয়ে থানায় স্বামী পুড়ছে সুন্দরবন : সর্বশেষ যা জানাল ফায়ার সার্ভিস কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইয়ের মনোনয়ন বাতিল আল জাজিরার ব্যুরো অফিসে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযান ১৫০ উপজেলায় ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, ১০ জেলায় সতর্কতা জারি গুগলকে তিন হাজার কনটেন্ট সরাতে অনুরোধ বাংলাদেশের মুফতি মাহাদী হাসান সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নিরব ভোট বিপ্লবে বিজয়ী হওয়ার আশাবাদী রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রাকিবুল হাসান মাসুদ

কোটচাঁদপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা সেবার বেহাল দশা

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০১৭
  • ২৫৩ বার পড়া হয়েছে

 

 মোস্তাফিজুর রহমান উজ্জল,ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :

ঝিনাইদহ কোটচাঁদপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা সেবার বেহাল দশা বিরাজ করছে। জোড়াতালি

দিয়ে চলছে সার্বিক চিকিৎসা কার্যক্রম। মূলত ডাক্তার সংকটই এখানকার প্রধান সমস্যা বলে

জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। যার ফলে সাধারন মানুষ ঠিকমত চিকিৎসা পাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে তাদের ছুটতে

হচ্ছে বিকল্প পথে প্রাইভেট ক্লিনিকগুলোতে । হাসপাতালের আরএমও ডাক্তার আজিজুর রহমান জানান,

বর্তমান ডাক্তার সংকট প্রধান সমস্যা। ৫০ শয্যার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সহ ২৭ টি পদের মধ্যে বর্তমান আছে

৬ জন। কনসালটেন্ট পদে একজনও নেই। মেডিকেল অফিসার ৬ জনের মধ্যে ৬ জনের মধ্যে ৪ জরুরী বিভাগে

পাল্টাপাল্টি ডিউটি করে। বাকি ২ জনের মধ্যে ১ নিয়মিত আউটডোরে রোগী আউটডোরে প্রায় ৬

শতাধিক রোগী আসেন। ১/২ জন ডাক্তারের পক্ষে সুষ্ঠুভাবে এসব রোগী দেখা সম্ভব হয় না। যার ফলে রোগীদের

সমস্যা ও অভিযোগ থেকেই যায়। তিনি জানান ৫০ শয্যা চালুর পর বর্তমানে টিএইচএ ডাক্তার মহিউদ্দীন

আন্তরিকভাবে উদ্যোগ নেন ওটি রুম চালু করার। কিন্তু কোন সার্জিক্যাল এনেস্থেসিস্ট না থাকায়

টিএইচএ নিজেই এনেস্থেসিয়া এর কাজ করেন। ডাক্তার বনি আমিন (মেডিক্যাল অফিসার) সার্জিক্যাল

ডাক্তারের দায়িত্ব নেওয়ায় সপ্তাহে একদিন (মঙ্গলবার) নির্ধারিত সময়ে সিজারিয়ান ও এপেন্ডিস অপারেশন

করা হয়। এছাড়া মেজর কোন অপারেশ করা যায় না। হাসপাতালে আগত রোগীদের অভিযোগ, এখানে

ঠিকভাবে ডাক্তারের সাক্ষাত পাওয়া কষ্টকর। আউটডোরে ২/১ জন ডাক্তার যাই রোগী দেখেন তাতে দীর্ঘ লাইন ও

সুষ্ঠুভাবে ডাক্তারের কাছে রোগের কথা জানানো সম্ভব হচ্ছে না। টিকিট কেটে দীর্ঘ লাইনে দাড়িয়ে

থেকে অনেকেই শেষ পযন্ত ফিরে যায়। জরুরী বিভাগে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত কোন রোগী এলে ডাক্তার তাকে

দেখার আগেই ওয়ার্ড বয় এবং উপস্থিত অন্যান্য কিছু ব্যাক্তি (কথিত ক্লিনিকের দালাল) বলে বসেন, এখানে

হবে না, বাইরে নিয়ে যান। তারা ডাক্তারের দেখার সুযোগ পর্যন্ত দেয়না এবং কৌশলে ফুসলিয়ে ক্লিনিকে

নিয়ে যাওয়া হয়।…………চলবে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451