সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ১১:৪৯ অপরাহ্ন

চুয়েট দল আন্তর্জাতিক রোবট তৈরির প্রতিযোগিতায় তৃতীয়

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৪৩২ বার পড়া হয়েছে

‘মঙ্গল অভিযাত্রিক-৭১’ দলের সদস্যদের সঙ্গে চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। ছবি : সংগৃহীত


অনলাইন ডেস্কঃ

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত ‘মাইনসুইপার্স : টুওয়ার্ডস ল্যান্ডমাইন-ফ্রি ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল কমপিটিশন, ২০১৭’ তে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর রোবটিক চর্চা ও গবেষণাধর্মী সংগঠন ‘মঙ্গল অভিযাত্রিক-৭১’।

ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ার্স (আইইইই) রোবটিক অ্যান্ড অটোমেশন সোসাইটির আয়োজনে গত ২৭ অক্টোবর মালয়েশিয়ার ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত হয় এই প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। প্রতিযোগিতার একাডেমিয়া ক্যাটাগরিতে চুয়েটের অংশগ্রহণকারী দল তৃতীয় স্থান অর্জন করে এবং পুরস্কার হিসেবে পায় ২০০ মার্কিন ডলার।

বিশ্বের ১৭টি দেশ থেকে বাছাই করা ১৯টি দল চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।

গতকাল মঙ্গলবার চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বিজয়ী ‘মঙ্গল অভিযাত্রিক-৭১’ দলের সদস্যরা।

এঁদের মধ্যে ছিলেন দলের সুপারভাইজার ও যন্ত্রকৌশল বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহমেদ, দলের সদস্য যন্ত্রকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী ও দলনেতা মাইনুল হাসান, আমানুল রিয়াদ, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের জাবের আল হাসান অয়ন, অঞ্জন হালদার, শিমন মেহজাবীন, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের জাহিদুস সেলিম বাঁধন, যন্ত্রকৌশল বিভাগের ইকরামুল হাসান ও সাদমান সারার অপল, ইইই বিভাগের তিহাস ফায়াজ ও যন্ত্রকৌশল বিভাগের ইমামুল আলম ইশাত।

এ সময় কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন (পিঅ্যান্ডডি)-এর পরিচালক অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

ধ্বংসাত্মক মাইনমুক্ত (স্থলযুদ্ধে ব্যবহৃত যুদ্ধাস্ত্র) পৃথিবী গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এবারের প্রতিযোগিতায় এমন একটি রোবট বানানোর প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়, যেটা একই সঙ্গে ভূমিতে পুঁতে রাখা (বারিড) মাইন এবং ভূ-পৃষ্ঠের ওপরে স্থাপন করা (সারফেস) মাইনের অবস্থান শনাক্ত করতে সক্ষম হবে। যার মাধ্যমে ধ্বংসাত্মক যুদ্ধ-বিগ্রহ থেকে পৃথিবীবাসীকে সুরক্ষা দেওয়া সম্ভব হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451