মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৩৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
অতি বৃষ্টির কারণে লালমনিহাট জেলায় বন্যা নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত বগুড়ায় ট্রাক পরিবহনের সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার আত্মসাৎ ও মামলা টিএমএসএস সদস্যদের (RAISE) প্রকল্পের উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ দীর্ঘ ১৩ বছর পর আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে চাকুরী ফেরত পেলেন প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আশুলিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিত্যক্ত চুল পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাগ্য বোনার চেষ্টা আদিতমারীর নারীদের। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর হলেন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত সৌরভের অর্থের অভাবের চিকিৎসা হচ্ছে না। আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি’র সভাপতি হেলাল শেখকে প্রাণঢালা অভিনন্দন

সুপ্রিম কোর্টের ভাস্কর্যটি আমারও পছন্দ না: প্রধানমন্ত্রী

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৭
  • ১৭৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলার প্রতিদিনডটকম, ঢাকাঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্য অপসারণে যা যা করা দরকার, তিনি তা করবেন।

আজ মঙ্গলবার রাতে গণভবনে কওমি আলেমদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এই আশ্বাস দেন।

একই বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক শিক্ষার সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিসকে স্নাতকোত্তর মর্যাদা দেওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে দারুল উলুম দেওবন্দের মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে এই স্বীকৃতি দেওয়া হলো।’

ভাস্কর্যের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘হলো কীভাবে আমরা জানি না। … আমি প্রধান বিচারপতিকে (সুরেন্দ্র কুমার সিনহা) ইতিমধ্যেই খবরটা দিয়েছি এবং খুব শীঘ্রই আমি ওনার সঙ্গে বসব এবং এই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করব এবং আমি নিজেও ব্যক্তিগত মনে করি এটা এখানে থাকা উচিত না।’

‘তবে আমি আপনাদের বলব, আপনারা ধৈর্য ধরেন। কারণ এটা নিয়ে কোনো হৈ চৈ করা না। একটা কিছু যখন করে ফেলেছে, সেটাকে আমাদের সরাতে হবে। তার জন্য আমার ওপর অন্তত এইটুকু ভরসা আপনারা রাখবেন যে, এই ব্যাপারে যা যা করার, আমি তা করব।’

বক্তব্যে ভূমি আইনের অধীনে কোনো ধর্মীয় স্থাপনা সরানোর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ১৯৮৪ সালে প্রথম উমরাহ করতে যাই মক্কা ও মদিনা শরিফে। ১৯৮৫ সালে আমি প্রথম হজ করতে যাই। তখন মক্কা-মদিনা শরিফে যে পরিমাণ ছোট ছোট মসজিদ ছিল এবং এত হোটেল-টোটেল, মসজিদ অনেক কিছু ছিল। আপনারা দেখেন, এখন কিন্তু কিছু নাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451