রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১০:১৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
সাভারে ২৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ১ আশুলিয়াকে উপজেলায় উন্নতি করণসহ ৪ দফা দাবিতে মানববন্ধন  “আওয়ামী উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ” আশুলিয়ায় এক যুবকে অপহরণ ও মুক্তিপণ দাবি গ্রেফতার ৪ নারায়নগঞ্জে গরু রাখাকে কেন্দ্র করে স্বামী-স্ত্রীসহ একই পরিবারের  ৪জনকে কুপিয়ে জখম আশুলিয়ায় ২৯৩ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ৪ মেয়েসহ এক ভন্ড তান্ত্রিক গুরু মাকে গ্রেফতার বঙ্গবাজারের আগুন এখন নিয়ন্ত্রণে : ফায়ার সার্ভিস বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে ; ঘটনাস্থলে চল্লিশটি ইউনিট কাজ করছে সাভারে “এখন” টিভির প্রতিনিধির উপর হামলা, ক্যামেরা ভাংচুর

গারদখানায় নূর হোসেনের সঙ্গে আসামির হাতাহাতি

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
  • ২২৪ বার পড়া হয়েছে

নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুনের মামলায় জেরার বিরতির সময়ে এজলাসের ভেতরে লোহার খাঁচার গারদখানায় প্রধান আসামি নূর হোসেনের সঙ্গে এক আসামির বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় নূর হোসেনের অনুগামী আসামিরা ওই আসামিকে বেধড়ক মারধর করে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

শনিবার দুপুর আড়াইটায় নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের ভেতরে গারদখানায় ওই ঘটনা ঘটে। তখন সাত খুনের দুটি মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তাকে জেরার বিরতি চলছিল। বিচারক ও সংশ্লিষ্টরা ওই সময় এজলাস কক্ষে উপস্থিত ছিলেন না।

বিগত সাক্ষ্য ও জেরার সময়ে অসুস্থতার দোহাইয়ে নূর হোসেন আদালতের অনুমতি ‍নিয়ে বাইরে টুলে বসে থাকলেও শনিবার আদালত সেই অনুমতি না দেওয়ায় নূর হোসেন, র‌্যাবের চাকরিচ্যুত তিন কর্মকর্তা তারেক সাঈদ, আরিফ হোসেন ও এম এম রানাসহ ২৩ আসামি গারদখানার ভেতরেই ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শীর জানান, এজলাস কক্ষের গারদখানাতে ২৩ আসামি উপস্থিত ছিলেন। দুপুরে বিরতির সময়ে তাদের জন্য ২৩টি বিরিয়ানির প্যাকেট আনা হয়। তখন আসামি র‌্যাবের হাবিলদার এমদাদ হোসেন বাথরুম করতে যান। তিনি এসে খাবারের প্যাকেট না পেয়ে হৈচৈ শুরু করেন। নূর হোসেনের সঙ্গে এমদাদের বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়।

একে অপরকে চপেটাঘাতও করেন। পরে নূর হোসেনের অনুগামী আসামি মর্তুজা জামান চার্চিল, আলী মোহাম্মদসহ অন্যরা এসে এমদাদকে মারধর করেন। তখন পুলিশ এসে তাদের নিবৃত্ত করে।

আদালতের আসামিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করা ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহজালাল জানান, খাবার নিয়ে আসামিদের মধ্যে বাক্য বিনিময় হয়েছে তখন হয়তো ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে।

উল্লেখ্য, এর আগেও নূর হোসেনের বিরুদ্ধে সাক্ষীদের চোখ রাঙানিসহ নানা অভিযোগ ওঠে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451