মোঃ নাজিম উদ্দিন, জেলা প্রতিনিধি, গাজীপুর।
বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে সরকারের আইনানুযায়ী মহাসড়কগুলোতে সিএনজি, অটোরিক্সা, ভটভটি, নছিমন, টমটম, অটো সিএনজি, মটর চালিত ভ্যান, রেজিস্ট্রার্ড বিহীন মটর সাইকেল আরো অন্যান্য এরূপ যানবাহন মহাসড়কে চলাচল নিষেধ করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞা জারির পর হাইওয়ে পুলিশ তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সঠিক ভাবে পালন করে আসতেছে। যার জন্য গত ঈদুল ফিতরে জয়দেবপুর চৌরাস্তা হতে ময়মনসিংহ পর্যন্ত কয়েকটি লেগুনা ছাড়া নিষিদ্ধ কোন যানবাহন দূর্ঘটনার স্বীকার হয়নি। শ্রীপুরের মাওনা চৌরাস্তা এখন উপশহর কেননা এখানে রয়েছে অনেক গুলো বহুতল বিশিষ্ট শপিংমল, কাঁচা-পাঁকা মালের আড়ৎ, মাছের আড়ৎ, ১১-১২ টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়গনষ্ট্রিক সেন্টার, মোরগির আড়ৎ, ডিমের আড়ৎ ,অর্থাৎ সর্ব দিকদিয়ে যেমন সম্পূর্ণ তেমন যানযটও লেগে থাকে প্রচুর। বিশেষ করে মাওনা হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ হাফিজুর রহমান এর নেতৃত্বে মাওনা হাইওয়ে সীমার মধ্যে উপরে উল্লেখিত কোন যানবাহন এখন আর দেখো যায় না। নিঃসন্দেহে মাওনা হাইওয়ে এখন যানযট মুক্ত মহাসড়ক। মাওনা হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ এর সহায়তায় ও শক্ত হাতে দমনের পর তাঁর সীমার মধ্যে এখন মহাসড়কে কোন সিএনজি, অটোরিক্সা, ভটভটি, নছিমন, টমটম, অটো সিএনজি, মটর চালিত ভ্যান, রেজিস্ট্রার্ড বিহীন মটর সাইকেল সহ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধকৃত যানবাহন মহাসড়কে দেখা যায় না। সচেতন নাগরিক সমাজ মনে করছেন এটা মাওনা হাইওয়ে পুলিশের এটা একটা বিরাট সাফল্য। যদিও হঠাৎ দুই একটি অটোরিক্সা মহাসড়কে চলাচলের চোষ্টা করে তাহলে এদের ধরে এনে হাইওয়ে থানার নিয়মানুযায়ী মামলা দিয়ে দিচ্ছেন। এতে করে অনেক মানুষ অটোরিক্সার দূর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে যাচ্ছে। ভবিষ্যতেও যেন এমন আইন বহাল থাকে এটা জনসাধারণে দাবী।