সম্প্রতি ঘটে যাওয়া রাজধানীর গুলশানে স্প্যানিশ হলি আর্টিজান রেস্তোরায় ইতিহাসের নৃশংসতম ও বর্বর হামলা চালায় ভয়ঙ্কর জঙ্গিরা।সুরক্ষিত কূটনীতিক পাড়ায় জঘন্য হামলা চালিয়ে বাংলাদেশে আন্তজাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের অস্তিত্ব থাকার প্রমানেরও চেষ্টা চালায় ওই অস্ত্রধারী জঙ্গিরা।ঘটনায় জড়িত তরুণ জঙ্গিরা ধনীর দুলাল ও আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত।এই জঙ্গিদের মধ্যে একজন নাম রোহান।এই রোহান মোহাম্মদপুরের প্রভাবশালী আওয়ামী পরিবারের সদস্য ।রোহানের বাবা ইমতিয়াজ খান বাবুল।সে সদ্য বিলুপ্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামীলীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এবং অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া সিটি কর্পোরেশনের ৩১ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের মনোনীত কাউন্সিলর প্রাথী ছিলেন।সেই নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রাথী আলহাজ্ব সফিকুল ইসলাম সেন্টুর কাছে পরাজিত হয়।রোহানের ফুফা কাজী মারুফুল ইসলাম বিপ্লব।তার ফুফা কাজী মারুফুল ইসলাম বিপ্লব মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক।রোহানের এই জঙ্গি সম্পৃক্ততা প্রকাশের পর মোহাম্মদপুরের সাধারণ মানুষের মধ্যে সমালোচনার প্রধান খোরাক হয়ে উঠেছে।এলাকার মানুষের মধ্যে আলাপ আলোচনার কারনে আওয়ামীলীগের উপর নানা ধরনের বিরুপ প্রতিক্রিয়া ও প্রশ্ন হয়ে দারিয়েছে।তার চাচি জেসমিন আক্তার আওয়ামী মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক। এই খবর শোনার পর মোহাম্মদপুরের মানুষের মধ্যে বিক্ষুব্ধ ও লজ্জিতের বহিঃপ্রকাশ ঘটে