শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

টাঙ্গাইলে কুমুদিনী নার্সিং স্কুল ও কলেজের ছাত্রীদের শিরাবরন পুরষ্কার বিতরন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

বাংলার প্রতিদিন ডেস্ক ::
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৮
  • ৩৪৫ বার পড়া হয়েছে

মীর আনোয়ার হোসেন টুটুল,মির্জাপুর(টাঙ্গাইল)সংবাদদাতা:
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নারী শিক্ষা, নারী জাগরন ও চিকিৎসা সেবার অন্যতম শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান কুমুদিনী নার্সিং স্কুল ও কুমুদিনী বিএসসি নার্সিং কলেজে (২০১৭-
২০১৮ শিক্ষা বর্ষের) বিএসসি নার্স-৫৯ জন, ডিপ্লোমা নার্স-৬৯ জন এবং জুনিয়র
নার্স(মিডওয়াইফেরি)-২২ জনসহ ১৫০ ছাত্রীদের শিরাবরন(ক্যাপিং) অনুষ্ঠান উপলক্ষে
পুরষ্কার বিতরন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে।এ উপলক্ষে আয়োজন করা মনোজ্ঞ
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।গত শুক্রবার কুমুদিনী কমপ্লেক্ধেসঢ়;্রর আনন্দ নিকেতন মিলনায়তনে
(মীর্জা হলে) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকার
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি
বড়–য়া।নার্সিং স্কুল ও বিএসসি নার্সিং কলেজের ছাত্রীদের শিরাবরন উপলক্ষে কুমুদিনী
কমপ্লেক্ধসঢ়;্র নানা সাজে সজ্জিত করা হয়।
দুপুরে অধ্যাপক ডা. কনক কান্তিক বড়–য়া স্ব-স্ত্রীক কুমুদিনী কমপ্লেক্ধেসঢ়;্র এলে
কুমুদিনী পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং নার্সিং স্কুল ও কলেজের প্রিন্সিপাল ও মেট্রন এবং
ছাত্রীরা তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।ফুলেল শুভেচ্ছার পর লাইব্রেরী মিলনায়তনে চা চক্র শেষে
তিনি কুমুদিনী হাসপাতালের বিভিন্ন সেবাধর্মী ইউনিট এবং কুমুদিনী উইমেন্স
মেডিক্যাল কলেজের বিভিন্ন ইউনিট ঘুরে দেখেন।দুপুর দুইটার দিকে তিনি মীর্জা
হলে ছাত্রীদের শিরাবরন(ক্যাপিং) অনুষ্ঠানে যোগ দেন।কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্টের
নির্বাহী ব্যবস্থাপক(এমডি) শ্রী রাজিব প্রসাদ সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য
রাখেন নার্সিং স্কুল ও কলেজের প্রিন্সিপাল সিস্টার রীনা ক্রুস, কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার
ট্রাস্টের শিক্ষা পরিচালক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল প্রতিভা মুৎসুদ্দি এবং প্রধান
অতিথি অদ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়–য়া।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়–য়া নবাগত নার্সদের উদ্যেশ্যে
বলেন, প্রত্যেক রোগীকে নিজের পরিবারের সদস্য মনে করে তাদের সেবা প্রদান করতে
হবে।দানবীর রনদা প্রসাদ সাহার প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে
তিনি বলেন-দানবীর রনদা প্রসাদ সাহা(রায় বাহাদুর) ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ছিলেন একই
সুত্রে গাঁথা।কারন তাদের দু,জনের চিন্তা ও চেতনাই ছিল শুধু মানুষের সেবা করা।তারাই
এখন আমাদের উদাহারন।কুমুদিনী হাসপাতাল, কুমুদিনী উইমেন্স মেডিক্যাল কলেজ,
নার্সিং স্কুল ও কলেজ এবং ভারতেশ^রী হোমসের ছাত্রীদের শিক্ষার পরিবেশ ও নিয়ম শৃংখলা
দেখে তিনি ভুয়সী প্রশংসা করেন।তিনি এই প্রতিষ্ঠানকে সকল ধরনের সহযোগিতার
আশ^াস দেন।অনুষ্ঠানে কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্টের পরিচালক শ্রী মতি সাহা, সম্পা
সাহা, মহাবীর পতি, কুমুদিনী হাসপাতালের পরিচালক ডা. প্রদীপ কুমার রায়, সিনিয়র
কর্মকর্তা অনিমেশ ভৌমিক লিটন, কুমুদিনী উইমেন্স মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ
প্রফেসর ডা. এম এ হালিম, নার্সিং স্কুল ও কলেজের প্রিন্সিপাল সিস্টার রীনা ক্রুস,
মেট্রন সিস্টার দিপালী পেরেরা, ভাইস প্রিন্সিপাল সিস্টার সেফালী সরকার ও ভারতেশ^রী
হোমসের প্রিন্সিপাল প্রতিভা রানী হালদার উপস্থিত ছিলেন।প্রধান অতিথি ও
অতিথিবৃন্দ পরে ছাত্রীদের মাথায় ক্যাপ পরিয়ে দেন।সব শেষে নার্সিং স্কুল ও কলেজের
ছাত্রীদের অংশ গ্রহনে অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © banglarprotidin.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazarbanglaro4451